ইসিটি চার্চ উদ্বোধন ও পালক সেমিনার: খ্রিষ্টান নেতৃত্ব সংকট ও সমাধান

 

ঢাকা, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ (শনিবার):

আগামী শনিবার রাজধানীর মিরপুর-১০ এ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ইক্যুমেনিক্যাল খ্রিষ্টান ট্রাস্টের (ইসিটি) নতুন চার্চ উদ্বোধন ও পালক সেমিনার। “খ্রিষ্টান নেতৃত্বের সংকট ও সমাধান: পূরোহিত জীবনের বাস্তবতা” প্রতিপাদ্য নিয়ে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে খ্রিষ্টান সমাজের বিশিষ্ট নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাবিদ ও গবেষকরা উপস্থিত থাকবেন।

অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ও অতিথিবৃন্দ

অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করবেন পাস্টর রেভারেন্ড নথনেল সেতু মুন্সী, সেক্রেটারি, ঢাকা পাস্টর্স ফেলোশিপ।

প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন রেভারেন্ড জেমস জীপু রায়, কান্ট্রি ডিরেক্টর, হাউস চার্চ অব বাংলাদেশ।

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করবেন বিশপ শিমসন বাড়ৈ, চেয়ারম্যান, ইসিটি বোর্ড।

এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন অধ্যাপক নাসির উদ্দীন আহমদ, ইংরেজি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সংগঠক।

মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন মেজর জ্ঞানেন্দ্র বাড়ৈ, সাবেক সিনিয়র পাস্টর, দি সালভেশন আর্মি অব বাংলাদেশ এবং ইসিটি বোর্ড সদস্য।

ইসিটির ঐতিহাসিক ভূমিকা

১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত ইসিটি চার দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের মধ্যে ঐক্য, সহাবস্থান ও ধর্মীয় সহনশীলতার প্রচার করে আসছে। ধর্মীয় শিক্ষা, গবেষণা এবং সমাজসেবার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ইতিবাচক অবদান রেখে চলেছে।

২০২৪ সালে ইসিটি “জাতীয় জীবনে খ্রিষ্টানমণ্ডলীর অবদান” শীর্ষক পাঁচ বছর মেয়াদি গবেষণা প্রকল্প শুরু করে, যার বাজেট ধরা হয়েছে প্রায় ৭৫ লক্ষ টাকা। এই গবেষণায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের ঐতিহাসিক ভূমিকা ও জাতীয় জীবনে তাদের অবদান তুলে ধরা হবে।

সামাজিক ও শিক্ষামূলক উদ্যোগ

ইসিটি কেবল গবেষণা নয়, সামাজিক উন্নয়ন ও শিক্ষার ক্ষেত্রেও সক্রিয় ভূমিকা রাখছে। প্রতি মাসে দরিদ্র ও প্রান্তিক খ্রিষ্টান শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ প্রদান, নার্সিংয়ে অধ্যয়নরত নারী শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকারভিত্তিক সহায়তা, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কাউন্সেলিং, আইটি প্রশিক্ষণ এবং যৌতুক ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতামূলক ক্যাম্প আয়োজন করে থাকে।

২০২৪ সালে নোয়াখালীতে এক হাজার পরিবারকে ত্রাণ বিতরণসহ নানা মানবিক কার্যক্রমও পরিচালনা করেছে সংগঠনটি।

ঐক্য ও সম্প্রীতির বার্তা

শনিবারের চার্চ উদ্বোধন ও পালক সেমিনার কেবল একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়, বরং খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নেতৃত্ব সংকট সমাধানে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ইসিটি বিশ্বাস করে—বৈচিত্র্যের মধ্যেই ঐক্য এবং এই চেতনার মাধ্যমেই বাংলাদেশে একটি সহনশীল, প্রগতিশীল ও সমৃদ্ধ সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব।

 ইসিটি’র ওয়েবসাইট: ectbd.org

ইসিটি’র উদ্যোগে মিরপুরে ফ্রি স্বাস্থ্য ক্যাম্প ১৬ আগস্ট

নিজস্ব প্রতিনিধি: সমাজসেবামূলক প্রতিষ্ঠান ইক্যুমেনিক্যাল খ্রিষ্টান ট্রাস্ট (ইসিটি) আগামী শনিবার, ১৬ আগস্ট(২০২৫) মিরপুরে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য ক্যাম্প আয়োজন করতে যাচ্ছে। ক্যাম্পটি সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ইসিটি অফিস প্রাঙ্গণে (ঠিকানা: ৮৮/১ সেনপাড়া পর্বতা, মিরপুর-১০, ঢাকা) অনুষ্ঠিত হবে। আয়োজকরা জানিয়েছেন, ক্যাম্পে সাধারণ স্বাস্থ্য পরীক্ষা, রক্তচাপ ও রক্তের সুগার পরীক্ষা, হৃদরোগ ও ডায়াবেটিস সংক্রান্ত পরামর্শ, শিশু ও মহিলাদের স্বাস্থ্যসেবা এবং বিনামূল্যে প্রেসক্রিপশন প্রদান করা হবে।

ক্যাম্পের উদ্বোধন করবেন ডা. এডুয়ার্ড পল্লব রোজারিও, মেডিকেল ডিরেক্টর ও কনসালটেন্ট (ফ্যামিলি মেডিসিন), ফর্মার; সেন্ট জন ভিয়ানী হাসপাতাল, ঢাকা। সেবা প্রদানে থাকবেন সাত(৭ জন) জন চিকিৎসক। তারা হলেন- ডা. গিলবার্ট সোহাগ মজুমদার – এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), সিপিডি, রেসিডেন্ট (কার্ডিওলজি), জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট, ঢাকা। ডা: মিথুন ঘোষ, এম বি বি এস (কে এম সি), মেডিকেল অফিসার,স্বাস্থ্য বাতায়ন, এফ সি পি এস পার্ট -১ (অর্থোপেডিক্স সার্জারী), এইচ,এম ও (বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটি -সাবেক পিজি), ডা. জয়া রোজমেরী রোজারিও – এমবিবিএস, মেডিকেল অফিসার, সেন্ট জন ভিয়ানী হাসপাতাল, ঢাকা। ডা. মেরী গ্লোরীয়া রোজারিও – এমবিবিএস, জেনারেল ফিজিশিয়ান। ডা. সম্প্রীতি পাল – এমবিবিএস, মেডিকেল অফিসার, স্বাস্থ্য বাতায়ন। ডা. ব্রাইন রোজারিও– এমবিবিএস, মেডিকেল অফিসার। ডা. মহার্ণব দফো – এমবিবিএস, মেডিকেল অফিসার, দি সালভেশন আর্মি অব বাংলাদেশ।

ইসিটি সেক্রেটারি অধ্যাপক ড. মিল্টন বিশ্বাস বলেন, ‘‘মানবকল্যাণে কাজ করা আমাদের অঙ্গীকারের অংশ। এই উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা স্থানীয় বাসিন্দাদের সহজলভ্য ও বিনামূল্যের স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করতে চাই।’’ ইসিটি কর্তৃপক্ষ আরো জানিয়েছেন, প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন ধরে সমাজের অবহেলিত ও দরিদ্র মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। এ ধরনের উদ্যোগের মাধ্যমে তারা স্থানীয় জনগণের স্বাস্থ্যসচেতনতা বৃদ্ধি এবং প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা সহজলভ্য করতে চান।

ইসিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য মেজর জ্ঞানেন্দ্র বাড়ৈ ও শিখা বিশ্বাসের তত্ত্বাবধানে এবং বোর্ডের চেয়ারম্যান বিশপ শিমসন বাড়ৈ, বোর্ড সদস্য জন সুশান্ত বিশ্বাস ও ডেভিড আশীষ গমেজের সার্বিক পরিচালনায় স্বাস্থ্য ক্যাম্পটি সম্পন্ন হবে। এছাড়া ইসিটি স্কলারশিপ প্রাপ্ত ২০ জন ছাত্র-ছাত্রী ডাক্তারদের সহযোগিতা করবেন বলে জানা গেছে।

David Anil Halder – Shocking Allegations of Corruption, Religious Hypocrisy and Sexual Harassment

Dhaka, [Date : 6 July 2025] –

David Anil Halder, a self-proclaimed Christian social and religious leader in Bangladesh, has long portrayed himself as a champion of community development. However, a deep investigation reveals a dark reality of embezzlement, fraud, exploitation, and moral depravity behind his public image.

1. Hypocrisy of a “Religious Leader”: Avoiding Church, Alcohol, and Questionable Company-

Despite claiming leadership in the Christian community, Halder’s personal conduct starkly contradicts religious values:

Avoiding Church Services: Multiple church leaders in Dhaka confirm he rarely attends worship services.

Unethical Lifestyle: Sources allege he engages in excessive drinking and inappropriate relationships with women.

Community Outrage: A local pastor (requesting anonymity) stated, “How can someone who disregards religious ethics claim moral leadership?”

2. Embezzlement from Orphanage Funds-

Halder runs “Samaritan Children’s Home, Help Bangladesh” in Savar, allegedly soliciting foreign donations for underprivileged girls. However, whistleblowers claim:

Funds Diverted for Personal Gain: Donations meant for orphans were instead used to buy property in Banani and pursue Australian citizenship.

Donor Testimony: A foreign donor (name withheld) said, “We gave money for orphans, but later found out they never received it.”

3. Sexual Harassment and Exploitation of Women-

Disturbing allegations of abuse have surfaced from within the orphanage:

Minors Targeted: A former staff member revealed, “Many girls left abruptly, yet Halder kept contacting them.”

Survivor’s Account: One former resident (identity protected) disclosed, “At 16, he touched me inappropriately and forced sexual acts.”

HR Complaints Filed: Local human rights groups have received multiple harassment complaints.

4. Bible Society Fund Misappropriation-

As former president of the Bangladesh Bible Society, Halder allegedly embezzled funds meant for printing Bibles. Members protested, leading to physical altercations.

5. Collapse of CCDB: Millions Embezzled-

As three-term chairman of the Christian development NGO CCDB, Halder reportedly:

Violated Governance Rules: Extended tenure illegally.

Siphoned Foreign Funds: Leading to financial collapse.

Faced Legal Battles: Cases filed for fraud and mismanagement.

6. Bribery and Exploitation for Govt. Projects-

Sources allege Halder used orphanage connections to secure contracts, taking kickbacks while exploiting vulnerable girls as bargaining tools.

7. Christian Community Demands Justice-

Outraged leaders insist: “He must face legal consequences—no forgiveness for such crimes.” Civil society groups urge immediate investigation.

 

Legal Action & Next Steps :

Police are reviewing complaints for potential FIRs.

ACC and NGOs pressed to audit his organizations.

Victims encouraged to come forward with evidence.

Final Note: A Test of Accountability-

These allegations expose systemic corruption and exploitation. If proven, Halder’s actions represent not just betrayal of trust but criminal offenses demanding urgent judicial intervention.

 

Note: This report is based on testimonies and documents. Formal responses from accused parties will be updated if received.

ডেভিড অনীল হালদারের দুর্নীতি, ধর্মীয় ভণ্ডামি ও নারী হয়রানির চাঞ্চল্যকর অভিযোগ

 ঢাকা, ১০ জুলাই ২০২৫ 

ডেভিড অনীল হালদার নামে এক ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের খ্রিস্টান সমাজে নিজেকে একজন ধর্মীয় ও সামাজিক নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। কিন্তু তার কর্মকাণ্ডের পেছনে লুকিয়ে আছে অর্থ আত্মসাৎ, ধর্মীয় ভণ্ডামি, নারী হয়রানি ও সংস্থার তহবিল লুটের নানা অসাধু চক্রান্ত। গভীর অনুসন্ধানে তার এই অন্ধকার জগতের চাঞ্চল্যকর সব তথ্য উঠে এসেছে।

১. ধর্মীয় নেতার ভণ্ডামি: গির্জা এড়ানো, মদ্যপান ও নারী নিয়ে আড্ডা ।।

অনেকেই তাকে “খ্রিস্টান সমাজের নেতা” হিসেবে জানলেও, তার ধর্মীয় জীবনযাপন নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।

গির্জা এড়িয়ে চলা: ঢাকার বিভিন্ন গির্জার ধর্মযাজক ও সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অনীল হালদার নিয়মিত গির্জায় প্রার্থনায় অংশ নেন না।

অনৈতিক জীবনযাপন: একাধিক সূত্রে জানা গেছে, তিনি মদ্যপান ও নারী নিয়ে অসামঞ্জস্য আচরণে জড়িত।

খ্রিস্টান নেতাদের প্রতিক্রিয়া: ঢাকার এক গির্জার পাদ্রী (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) বলেছেন, “যে ব্যক্তি ধর্মীয় নৈতিকতা মানে না, সে কীভাবে সমাজের নেতা হবার দাবি রাখে?”

২. এতিমখানার নামে বিদেশি তহবিল লুটপাট ।।

‘সমরিতান চিলড্রেন হোম, হেল্প বাংলাদেশ’ নামে সাভারস্থ একটি বালিকা এতিমখানা চালানোর দাবি করেন অনীল হালদার। কিন্তু অভিযোগ রয়েছে, এতিমদের সাহায্যের নামে বিদেশি অর্থ আত্মসাৎ করে তিনি ব্যক্তিগত সম্পদ গড়ে তুলেছেন।

  অভিযোগের উৎস:

এতিমখানার সাবেক কর্মকর্তারা বলছেন, বিদেশি দাতাদের কাছ থেকে আসা অর্থের সিংহভাগই এতিমদের জন্য ব্যয় হয়নি।

বরং এই টাকা দিয়ে তিনি ঢাকার বনানীতে বাড়ি কিনেছেন এবং অস্ট্রেলিয়ায় নাগরিকত্ব নেওয়ার প্রক্রিয়া চালিয়েছেন।

এক বিদেশি দাতার বক্তব্য: (নাম গোপন রেখে) “আমরা এতিম শিশুদের সাহায্য দিয়েছিলাম, কিন্তু পরে জানতে পারি টাকা তাদের কাছে পৌঁছায়নি।”

৩. নারী হয়রানি ও যৌন কেলেঙ্কারির অভিযোগ ।।

‘‘সমরিতান’’ এতিমখানার সঙ্গে জড়িত নারীদের বিরুদ্ধে তার অনৈতিক আচরণের অভিযোগ রয়েছে।

নাবালিকা গর্ভবতী করার অভিযোগ:

সাবেক এতিমখানার এক কর্মী (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) বলেছেন, “অনেক মেয়ে এখান থেকে চলে গেছে, তবুও তিনি তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন।”

স্থানীয় একটি মানবাধিকার সংগঠনের কাছে একাধিক মেয়ে অভিযোগ জানিয়েছে যে, তারা যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন।

এক সাবেক এতিমের সাক্ষ্য: (পরিচয় গোপন) “আমি ১৬ বছর বয়সে এখানে ছিলাম, তিনি আমাকে বারবার অপ্রস্তুত অবস্থায় টাচ করতেন, সেক্স করতেন।”

৪. ‘বাংলাদেশ বাইবেল সোসাইটি’র তহবিল লোপাট ।।

তিনি বাংলাদেশ বাইবেল সোসাইটির সভাপতি ছিলেন। ওই সময় বাইবেল ছাপানোর তহবিল আত্মসাৎ করায় সংস্থার সদস্যদের সঙ্গে তার বিরোধ তীব্র হয়।

সদস্যদের প্রতিবাদ:

এক সদস্য (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) বলেছেন, “তিনি টাকা তুলে নিয়ে গেছেন, কিন্তু বাইবেলের মুদ্রণ বন্ধ হয়ে যায়।” এ নিয়ে সংঘর্ষে তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিতও হতে হয়েছিল বলে জানা গেছে।

৫. সিসিডিব ‘র পতন: কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ ।।

তিনি খ্রিস্টান উন্নয়ন সংস্থা সিসিডিবি (CCDB)-র চেয়ারম্যান হিসেবে তিন মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেছেন, যা নিয়মবহির্ভূত।

অর্থনৈতিক সংকট:

বিদেশি ফান্ড বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সংস্থাটি এখন সংকটে।

অভিযোগ রয়েছে, তিনি কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

আইনি জটিলতা:

জয়েন্ট স্টক কোম্পানিতে সিসিডিবির বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে।

সংবিধান লঙ্ঘন করে পরিচালনা পরিষদ গঠনেরও অভিযোগ রয়েছে।

৬. সরকারি ফান্ড ও ঘুষ বাণিজ্য ।।

সরকারি প্রকল্প পেতে ঘুষ দেওয়া এবং এনজিও ফান্ড সংগ্রহের নামে এতিমখানার মেয়েদের ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে।

এক সিসিডিবি কর্মীর বক্তব্য: “তিনি প্রজেক্ট পেতে মেয়েদের দিয়ে দালালি বাণিজ্য করতেন এবং কমিশন নিতেন।”

৭. খ্রিস্টান সমাজের ক্ষোভ: “তাকে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে”।।

অনীল হালদারের কর্মকাণ্ডে খ্রিস্টান সমাজের অনেকেই ক্ষুব্ধ।

এক ধর্মীয় নেতার বক্তব্য: “এমন ব্যক্তিকে কোনোভাবেই ক্ষমা করা যায় না। তাকে অবশ্যই আইনের আওতায় আনতে হবে।”

সুশীল সমাজের দাবি:

তার বিরুদ্ধে তদন্ত চালিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে বিভিন্ন সংগঠন।

আইনি পদক্ষেপ ও প্রতিক্রিয়া ।।

অনীল হালদারের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি অভিযোগ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নজরে এসেছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু হতে যাচ্ছে।

সিসিডিবি ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়নি।

শেষ কথা: দুর্নীতি ও ভণ্ডামির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর সময় ।

ডেভিড অনীল হালদারের কার্যক্রম শুধু একটি সম্প্রদায়েরই নয়, দেশের আইন ও নৈতিকতার জন্য হুমকি। এ ধরনের অভিযোগের তদন্ত জরুরি, যাতে কোনোভাবেই অপরাধীরা পার পেয়ে না যায়।

নোট: এই রিপোর্ট বিভিন্ন সূত্র ও সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে তৈরি। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেলে তা পরবর্তীতে প্রকাশ করা হবে।

Controversy Surrounding CCDB: Allegations, Investigations, and Academic Implications

Christian Commission for Development in Bangladesh (CCDB) has recently come under scrutiny for its alleged involvement in a series of corrupt practices and its attempts to influence academic administration at a prominent public university. This detailed report unpacks the layers of accusations, disputes, and the subsequent investigations launched in the wake of these events.

CCDB, a well-known NGO, has been embroiled in multiple legal cases concerning financial irregularities and attempts to misuse government projects.

Figures such as Juliet Keya Malakar, David Anil Halder, Edvin Barun Banarjee, Pankaj Costa, and David Deepak Das from CCDB have been named in various allegations, including efforts to bribe officials and exert undue influence for institutional gain. Interestingly, despite its external status, CCDB has shown considerable interest in the internal affairs of Jagannath University, reportedly targeting a respected Christian Professor, with accusations that many believe are rooted in personal and organizational motivation.

The allegations against Professor revolve around claims of illegal occupation of property belonging to the Ecumenical Christian Trust (ECT). Acting swiftly upon receiving a complaint from CCDB, the Jagannath University administration established an internal probe committee to investigate the accusations. However, questions have been raised by academic and administrative circles as to why an external NGO’s internal dispute should prompt such a significant response from a public university, impacting employment and administrative integrity.

According to a University official who preferred to remain anonymous, "All allegations are taken seriously, but this matter seems to fall outside the institution's usual purview. Nonetheless, CCDB’s active presence and repeated engagement on campus triggered a preliminary investigation." Notably, several academic and civil society observers have expressed concerns about the motives behind CCDB’s actions, noting the NGO’s own troubled history with allegations of corruption. Critics argue that the university’s willingness to act on CCDB’s accusations may risk institutional impartiality, especially when the accuser's reputation is itself under question.

No formal statement has yet been issued by that Professor, but confidential sources close to him maintain that the claims are unfounded and part of a calculated campaign to discredit him. They allege that CCDB’s attempts are not only baseless but are also intended to mask its internal misconduct. Furthermore, records suggest that Professor has countersued CCDB, highlighting the deepening legal conflict between the parties.

Meanwhile, calls have intensified among various stakeholders for a transparent and impartial investigation, free from political or institutional pressure. Many have noted that external, non-academic disputes should not interfere with the internal processes of a public university, particularly when they may tarnish the reputation of dedicated academics. The hope is that any inquiry will be conducted with the highest standards of integrity, ensuring that justice and fairness prevail for all parties involved.

Juliet Keya Malakar, David Anil Halder, Edvin Barun Banerjee, Pankaj Costa, David Deepak Das of the corrupt ‘NGO’ CCDB – have appeared in person at Jagannath University several times and lodged complaints against the professor.

They have become very enthusiastic about character assassination of a good Christian professor to hide their personal and institutional misdeeds.

The 'Juliet gang’ is showing great activity on the ECT issue to hide the immense corruption, money laundering, bribery trade of CCDB to get government work. Since they have no way to hide their own dishonesty and misdeeds, they have risen up to take the job of a professor from their own community. The professor has also filed several cases against them in this regard.

Discussion on “ECT Research Project: Social Relevance” by Ecumenical Christian Trust (ECT)

Dhaka, 24 May 2025 — The Ecumenical Christian Trust (ECT) is organizing a significant discussion event titled “ECT Research Project: Social Relevance” to be held on Saturday, 24 May 2025, at 10:00 AM at the ECT Conference Room, 88/8 Senpara Parbata, Mirpur-10, Dhaka-1216.

The event aims to explore the societal impact and necessity of ECT's ongoing and future research initiatives. Esteemed guests from various academic and religious backgrounds will share their insights on the importance of socially relevant research in contemporary society.

Chief Guest for the event will be Major Gnanendra Baroi of The Salvation Army, while the session will be chaired by Bishop Shimshon Baroi, representing the ECT Board.

Prominent Special Guests include:

Professor Nasir Uddin Ahmed, Department of English, Jagannath University

Father Topon D. Rozario, Former Chairman, Department of World Religions and Culture, University of Dhaka

David Ashis Gomez, Member, ECT Board

The Ecumenical Christian Trust invites academics, social workers, religious leaders, and interested members of the public to attend and engage in this meaningful dialogue.